রেজাউল হক কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ স্বাধীনতার ৪৯বছর পর তালিকাভূক্ত হলেও ভাতা পাচ্ছেন না মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম। প্রায় ২বছর পূর্বে মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয় তাকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভাতা প্রদাণের নির্দেশ প্রদান করলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাকে ভাতা প্রদাণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। জানা গেছে,২০১০ইং সালে উপজেলা ভিত্তিক প্রকাশিত তালিকায় (নাগেশ্বরী উপজেলা) ১৩নম্বর সিরিয়ালে নাম রয়েছে মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেমের। তিনি কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার নারায়নপুর ইউনিয়নের পাখিউড়া গ্রামের মৃত শুক্কুর আলীর পুত্র। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে তার ভাতা হয়নি। এরপর থেকে তিনি বিভিন্ন দপ্তরে দৌড়ঝাঁপ করেছেন,কোন কাজ হয়নি। পরে তিনি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে মুক্তিযোদ্ধার সাময়িক সনদপত্র ও দলিলপত্র সহ আবেদন করেন। এরপ্রেক্ষিতে ১৮আগষ্ট ২০১৮ইং তারিখ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব (অর্থ ও উন্নয়ন-১) মোঃ আবুল কাশেম স্বাক্ষরীত মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ভাতা প্রদাণের তালিকা করে (গেজেট নং-৪০২১,ডিজি নং-০০৪০৭) মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের মহাপরিচালক,কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক,নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নাগেশ্বরী উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তাকে এরিয়া বিল ও উৎসব ভাতা প্রদানের নির্দেশ প্রদাণ করেন। কিন্তু অজ্ঞাত কারনে তা কার্যকর হয়নি। পরে গত বছরের ২৭ফেব্রæয়ারী পূণঃরায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অর্থ ও উন্নয়ন-১ সচিব মোঃ আবুল কাশেম ৩৮৬৫/২০১৯ স্মারক স্বাক্ষরীত পত্রে কুড়িগ্রাম জেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা ও উপজেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তাকে সম্মানী ভাতা বাবদ প্রতিমাসে ১০হাজার টাকা হারে প্রদাণ করতে আদেশনামা উপস্থাপন ও নিয়মিত ফরম অনুসারে রশিদ ও ভাতা বই প্রদাণের নির্দেশ প্রদাণ করলেও তা আজ অবধি কার্যকর হয়নি। ফলে সরকারি সুযোগ সুবিধা বঞ্চিত মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম ও তার পরিবার অর্ধাহারে-অনাহারে মানবেতর দিনাতিপাত করছে। স্বাধীনতার ৪৯বছর পর তালিকাভূক্ত হলেও ভাতা পাচ্ছেন না মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম। প্রায় ২বছর পূর্বে মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয় তাকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভাতা প্রদাণের নির্দেশ প্রদান করলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাকে ভাতা প্রদাণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। জানা গেছে,২০১০ইং সালে উপজেলা ভিত্তিক প্রকাশিত তালিকায় (নাগেশ্বরী উপজেলা) ১৩নম্বর সিরিয়ালে নাম রয়েছে মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেমের। তিনি কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার নারায়নপুর ইউনিয়নের পাখিউড়া গ্রামের মৃত শুক্কুর আলীর পুত্র। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে তার ভাতা হয়নি। এরপর থেকে তিনি বিভিন্ন দপ্তরে দৌড়ঝাঁপ করেছেন,কোন কাজ হয়নি। পরে তিনি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে মুক্তিযোদ্ধার সাময়িক সনদপত্র ও দলিলপত্র সহ আবেদন করেন। এরপ্রেক্ষিতে ১৮আগষ্ট ২০১৮ইং তারিখ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব (অর্থ ও উন্নয়ন-১) মোঃ আবুল কাশেম স্বাক্ষরীত মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ভাতা প্রদাণের তালিকা করে (গেজেট নং-৪০২১,ডিজি নং-০০৪০৭) মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের মহাপরিচালক,কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক,নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নাগেশ্বরী উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তাকে এরিয়া বিল ও উৎসব ভাতা প্রদানের নির্দেশ প্রদাণ করেন। কিন্তু অজ্ঞাত কারনে তা কার্যকর হয়নি। পরে গত বছরের ২৭ফেব্রæয়ারী পূণঃরায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অর্থ ও উন্নয়ন-১ সচিব মোঃ আবুল কাশেম ৩৮৬৫/২০১৯ স্মারক স্বাক্ষরীত পত্রে কুড়িগ্রাম জেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা ও উপজেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তাকে সম্মানী ভাতা বাবদ প্রতিমাসে ১০হাজার টাকা হারে প্রদাণ করতে আদেশনামা উপস্থাপন ও নিয়মিত ফরম অনুসারে রশিদ ও ভাতা বই প্রদাণের নির্দেশ প্রদাণ করলেও তা আজ অবধি কার্যকর হয়নি। ফলে সরকারি সুযোগ সুবিধা বঞ্চিত মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম ও তার পরিবার অর্ধাহারে-অনাহারে মানবেতর দিনাতিপাত করছে।
