বাগেরহাট প্রতিনিধিঃমোংলার মিঠাখালী ইউনিয়নে ১ নং ওয়ার্ডের পশ্চিম
পাড়ার আনসার আলী (৫৭) ও একি এলাকার জাকির শেখ (৪৬) এর মধ্যে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছে প্রায় ৭ বছর ধরে।
গত ৩ বছর ধরে উভায় গ্রুপের মধ্যে অন্দকন্দল চলে আসছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি একাধীক বার উভয় পক্ষের জমির দলিল এবং কোর্টের নির্দেশ পর্যাআলোচোনা করে বার বার মিমাংসা করার চেষ্টা করলেও কোন সমাধানে আসতে পারে নাই তারা।( ৩০ এপ্রিল) বৃহস্পতিবার সকালে সেই জায়গার মধ্যে জাকির শেখ ঘরের কাজ করতে গেলে আনছারের জামাতা নাসির, মেয়ে আসমা ও নাতি নাইমুল রহমান
অকত্ত্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। এমন সংবাদ সুনতে পেয়ে ঘটনা স্থলে “দৈনিক ডোনেট বাংলাদেশ” পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি বায়জিদ হোসেনের উপস্থিতি টের পেয়ে আনছারের নাতি নাইমুর রহমান মিন্টু (২৩) ঘরের ভিতর থেকে লাঠিসোটা নিয়ে সশস্ত্র ভাবে আক্রমনের জন্য আসে। এবং অল্পের জন্য রক্ষা পায় বায়জিদ। প্রতিমধ্যে নাইমুর রহমান ও তার মা আসমা বেগম অকত্ত্য ভাষায় গালাগালী করতে থাকে। এক পর্যায়ে আত্বরক্ষার্থে বায়জিদ ঘটনাস্থল ত্যাগকরে।
তবে স্থানিয়রা বলেন এর আগেও গত বছরের এপ্রিলের দিকে এই ঘটনায় জকির শেখের পর হামলা করে নাইমুল ও তার মামা রুমি। তখনো স্থানীয় জনপ্রতিনিধি দের কাছে গেলেও মেলেনি কোন প্রতিকার।
সাংবাদিক বায়জিদ হোসেন বলেন, আমি সকালে বাজারে এসে সুনি এলাকায় কোথায় যেন একটা মারামারি ঘটনা ঘটেছে। লোকোমুখের এমন কথার সুত্র ধরে ঘটনাস্থলে যাই। কিন্তু যেতে না যেতে আমার উপস্থিতি টের পেয়ে সশস্ত্র ভাবে আমাকে হামলার চেষ্টা করে এবং অকত্ত্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে আনসার বাহিনী। আমি আত্ন রক্ষায় স্থান ত্যাগকরি। এবং বিষটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান’কে অবহিত করি।
তিনি বিষয়টা নিয়ে শনিবার ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেন। এবিষয় মিঠাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ইসরাফিল হোসেন সংবাদিক দের বলেন, এই ঘটনার তিব্র নিন্দা জানাই। তবে যারা এই হামলার ইন্দনদাতা তাদের কঠিন বিচার করা হবে। শনিবার এ বিষয় সালিশী মিমাংসার আস্বাস দেন তিনি। তবে এ বিষয় আনসার আলী কোন মন্তব্য করতে রাজি হয় নাই।