কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
সরকারি নিষেধাজ্ঞা তোয়াক্কা না করে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে আতঙ্ক দেশ এই মুহূর্তে চলছে গ্রাম অঞ্চলে চায়ের দোকানে ভির সচেতনতা করা হলেও তা যেন মানছে না জনসাধারন ও চায়ের দোকান মালিক।জানা গেছে, উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের মোল্লারহাট, কড্ডার মোড়, খুদির কুটি বাজার, সহ বিভিন্ন রাস্তার উপর মুদির দোকানে চা নাস্তা খাওয়ানো হচ্ছে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বিভিন্ন ক্রেতাদের হোটেল মালিকদের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে হোটেলের ভিতরে জনসমাগম লক্ষ্য করা গেছে ২৮ মার্চ শনিবার বিকেলে কড্ডার মোড়ে এ দৃশ্য চোখে পড়ে তবে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান গনের মাধ্যমে ব্যাপক সচেতনতা করা হলেও প্রকাশ্যে হোটেল গুলোতে চলছে চা ও নাস্তা বিতরণ। শহর এলাকায় হোটেল রেস্তোরা দোকান গুলো বন্ধ থাকায় গ্রাম অঞ্চলে হোটেল গুলোতে নোংরা পরিবেশে ক্রেতাদের মাঝে খাবার বিতরণ করছেন দেধারছে। নেই মাস্ক ব্যবহার নেই হাত ধোয়ার সাবান ব্যবহার। বর্তমান সরকারের ঘোষণায় প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের সচেতনামূলক নির্দেশনা প্রয়োজন ছাড়া নিজ বাড়ি থেকে বাহির হওয়া যাবে না। গণপরিবহন বন্ধ গত ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কার্যকারী থাকবে । তাহা গ্রাম অঞ্চলের হোটেল মালিক ও ভাড়াটিয়া মোটরযান অতিরিক্ত লাভের আশায় তা মানছেন না। যাহা আইনের বহির্ভূত কাজ হচ্ছে। শনিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের মোল্লারহাট কড্ডার মোরে প্রায় সহস্রাধিক ভিড় জমাতে দেখা যায়। বাঁধা নিষেধ করেও কোন কাজে আসছে না। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ শাখা বেগমগঞ্জ ইউনিয়ন সভাপতি আক্তার হোসেন জানান একসাথে হাজার মানুষের জনসমাগম বাধা দিলেও মানছেন না। তিনি আরো জানান প্রশাসনকে অবগত করা হলেও দূরবর্তী এলাকায় যথাসময়ে তারা আসতে পারে না এ নিয়ে সচেতন মহলের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। এ ব্যাপারে উলিপুর থানার অন্তর্গত নামাজের পুলিশ ফাঁড়ির এসআই তাজমিরুল ইসলামের সাথেকথা হলে তিনি যোগাযোগের নানা অজুহাত জানান। পরে বিষয়টি তাৎক্ষণিক উলিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোয়াজ্জেম হোসেনের সাথে কথা হলে তিনি জানান বিষয়টি জরুরিভাবে খোঁজখবর নেওয়া হবে।
সরকারি নিষেধাজ্ঞা তোয়াক্কা না করে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে আতঙ্ক দেশ এই মুহূর্তে চলছে গ্রাম অঞ্চলে চায়ের দোকানে ভির সচেতনতা করা হলেও তা যেন মানছে না জনসাধারন ও চায়ের দোকান মালিক।জানা গেছে, উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের মোল্লারহাট, কড্ডার মোড়, খুদির কুটি বাজার, সহ বিভিন্ন রাস্তার উপর মুদির দোকানে চা নাস্তা খাওয়ানো হচ্ছে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বিভিন্ন ক্রেতাদের হোটেল মালিকদের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে হোটেলের ভিতরে জনসমাগম লক্ষ্য করা গেছে ২৮ মার্চ শনিবার বিকেলে কড্ডার মোড়ে এ দৃশ্য চোখে পড়ে তবে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান গনের মাধ্যমে ব্যাপক সচেতনতা করা হলেও প্রকাশ্যে হোটেল গুলোতে চলছে চা ও নাস্তা বিতরণ। শহর এলাকায় হোটেল রেস্তোরা দোকান গুলো বন্ধ থাকায় গ্রাম অঞ্চলে হোটেল গুলোতে নোংরা পরিবেশে ক্রেতাদের মাঝে খাবার বিতরণ করছেন দেধারছে। নেই মাস্ক ব্যবহার নেই হাত ধোয়ার সাবান ব্যবহার। বর্তমান সরকারের ঘোষণায় প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের সচেতনামূলক নির্দেশনা প্রয়োজন ছাড়া নিজ বাড়ি থেকে বাহির হওয়া যাবে না। গণপরিবহন বন্ধ গত ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কার্যকারী থাকবে । তাহা গ্রাম অঞ্চলের হোটেল মালিক ও ভাড়াটিয়া মোটরযান অতিরিক্ত লাভের আশায় তা মানছেন না। যাহা আইনের বহির্ভূত কাজ হচ্ছে। শনিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের মোল্লারহাট কড্ডার মোরে প্রায় সহস্রাধিক ভিড় জমাতে দেখা যায়। বাঁধা নিষেধ করেও কোন কাজে আসছে না। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ শাখা বেগমগঞ্জ ইউনিয়ন সভাপতি আক্তার হোসেন জানান একসাথে হাজার মানুষের জনসমাগম বাধা দিলেও মানছেন না। তিনি আরো জানান প্রশাসনকে অবগত করা হলেও দূরবর্তী এলাকায় যথাসময়ে তারা আসতে পারে না এ নিয়ে সচেতন মহলের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। এ ব্যাপারে উলিপুর থানার অন্তর্গত নামাজের পুলিশ ফাঁড়ির এসআই তাজমিরুল ইসলামের সাথেকথা হলে তিনি যোগাযোগের নানা অজুহাত জানান। পরে বিষয়টি তাৎক্ষণিক উলিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোয়াজ্জেম হোসেনের সাথে কথা হলে তিনি জানান বিষয়টি জরুরিভাবে খোঁজখবর নেওয়া হবে।